বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘সহকারী পরিচালক’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অন্যতম কৃষি উপকরণ সারের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখা এবং সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার জন্য সার আমদানির ঋণপত্র খুলতে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৩ হাজার কোটি টাকার ঋণ পেতে যাচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশকে (আইসিবি)। উচ্চ সুদে নেওয়া ঋণ পরিশোধের পাশাপাশি এই অর্থ দিয়ে পুঁজিবাজারে ভালো শেয়ারে বিনিয়োগ করা হবে। সুদ-আসলে ঋণ পরিশোধের জন্য দেড় বছর বা ১৮ মাস সময় পাবে আইসিবি। এই ঋণের গ্যারান
অনলাইনে আয়কর পরিশোধের ক্ষেত্রে চার্জ বা মাশুল নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ বুধবার (১৩ নভেম্বর) এ বিষয়ে নির্দেশনা জারি করে সব ব্যাংক, এমএফএস, পেমেন্টে সার্ভিস প্রোভাইডার, পেমেন্টে সিস্টেম অপারেটর ও আন্তর্জাতিক পেমেন্টে স্কিমের প্রধান নির্বাহী বরাবর পাঠানো হয়।
সম্প্রতি জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটির একটি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা সরাসরি, ডাকযোগে, কুরিয়ার সার্ভিস এবং ই-মেইলের মাধ্যমে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
দেশের অর্থনীতি এখনো চাপে আছে, কিন্তু সঠিক পথেই এগোচ্ছে। তাই বলে কোনোভাবেই অর্থনৈতিক মন্দা বা দুর্ভিক্ষ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে মোট দেশজ উৎপাদন বেশ কমে যাবে। চলমান বাস্তবতায় ঊর্ধ্বগতির মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনতে আরও আট মাস সময় প্রয়োজন হতে পারে। দুর্বল আর্থিক খাতক
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতি থাকলে কোনোভাবেই লভ্যাংশ দেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কোনো ব্যাংক এ ধরনের কাজ করে থাকলে তা সংশ্লিষ্ট বিভাগে জানাতে বলেছে সংস্থাটি
বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে বিদেশি আইনি সংস্থা বা পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগে অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। বিদেশে পাচার করা টাকা ফেরত আনার বিষয়ে গঠিত টাস্কফোর্স গত ৩১ আগস্ট এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শুরু থেকেই ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে রেমিট্যান্স আয়। সেই ধারাবাহিকতায় চলতি নভেম্বরের প্রথম ৯ দিনে এসেছে ৬৫ কোটি ৫০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে) পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৭ হাজার ৮৬০ কোটি টাকা। আর প্রতিদিন গড়ে এসেছে ৮৭৩ কোটি টাকার বেশি প্রবাসী আয়
অক্টোবরে ২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসায় বেড়েছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ। এর ফলে বিপিএম-৬ হিসাবে রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের ঘরে পৌঁছেছে। তবে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখনো ১৪ বিলিয়নের ঘরে অবস্থান করছে।
পুঁজিবাজারে কারসাজি ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের সব ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) এক কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অনুমোদিত সীমার বেশি ঋণ বিতরণ করে ফেঁসে গেছে সরকারি-বেসরকারি খাতের ১৩ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের জুন পর্যন্ত হালনাগাদ তথ্য পর্যালোচনা থেকে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। জনগণের কাছ থেকে আমানত তুলে এসব ব্যাংক বেশি লাভের আশায়, যাকে-তাকে মাত্রাতিরিক্ত ঋণ দিয়েছে।
চলমান পরিস্থিতিতে অহেতুক টাকা তুলতে বারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে পরামর্শ রেখেছে এক ব্যাংক থেকে টাকা তুলে অন্য ব্যাংকে না রাখার। টাকা তুলতে গেলে অনেক ব্যাংক গ্রাহকের টাকা দিতে পারছে না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা এসব কথা বলেন
পবিত্র রমজান উপলক্ষে চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ডিম, ছোলা, মটর, মসলা এবং খেজুর আমদানির ক্ষেত্রে ঋণপত্র (এলসি) খোলায় মার্জিন সংরক্ষণের শর্ত শিথিল করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, এসব পণ্য আমদানিতে আগের মতো ১০০ ভাগ মার্জিন সংরক্ষণ করতে হবে না। ব্যাংক ও গ্রাহকের সম্পর্কের ভিত্
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মালিকানাধীন সব প্রতিষ্ঠানসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় ৯টি ব্যবসায়িক গ্রুপের সম্পত্তি দেখভালের জন্য রিসিভার নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এগুলোর মধ্যে আছে সামিট, এস আলম, বেক্সিমকো, ওরিয়ন, নাসা ও নাবিল গ্রুপ।
রিজার্ভ ঘিরে চলছে আলো-আঁধারের খেলা। এই বাড়ে তো আবার কমে। শঙ্কার কারণ হলো, কখনো কখনো রিজার্ভের এই স্তর নেমে আসে আশঙ্কাজনক পর্যায়ে। পরিস্থিতির উন্নয়নে তখন চাতক পাখির মতো বাংলাদেশ ব্যাংককে তাকিয়ে থাকতে হয় প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ও রপ্তানিকারকদের আয় প্রত্যাবাসনের দিকে।